ড্রপশিপিং ব্যবসা কি? ড্রপশিপিং ব্যবসা করে টাকা ইনকাম করার উপায় (A টু Z গাইডলাইন) What is dropshipping. How to make money with drop shipping business.

ড্রপশিপিং ব্যবসা কি? ড্রপশিপিং ব্যবসা করে টাকা ইনকাম করার উপায় (A টু Z গাইডলাইন) What is dropshipping. How to make money with drop shipping business.


Posted on: 2023-05-11 11:53:41 | Posted by: eibbuy.com
ড্রপশিপিং ব্যবসা কি? ড্রপশিপিং ব্যবসা করে টাকা ইনকাম করার উপায় (A টু Z গাইডলাইন) What is dropshipping. How to make money with drop shipping business.

আমাদের কাছে অনেকেই ড্রপশিপিং ব্যবসা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন । আজকে তাদের জন্য ড্রপশিপিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব । আশা করি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আপনি এই আটিকেলটি পড়বেন। ধন্যবাদ। 

ড্রপশিপিং ব্যবসা কি ?

ড্রপশিপিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে আপনি যে কোন ই-কমার্স থাকা পন্য সেগুলো গ্রহক এর কাছে যে কোন মাধ্যমে  বিক্রি করিয়ে দেওয়া । এটি বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় লাভজনক ব্যবসা হিসেবে প্ররিচিত । বাড়িতে বসে আপনি লাভজনক ব্যবসা স্মাট ব্যবসা করতে চাইলে এটি হতে পারে আপনার জন্য সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা । 

আমাদের মধ্য অনেকেই আছেন যারা ড্রপশিপিং সম্পর্কে যানেন । কিন্তু সঠিক গাইড লাইন এবং তথ্য না থাকার কারনে ড্রপশিপিং ব্যবসাটি করতে পারছেন না । যারা বিষয়টি যানেন না ,  তাদের জন্য এখানে ড্রপশিপিং ব্যবসাটি হলো, আপনি যে ওয়েব সাইটে ড্রপশিপিং এর জন্য আবেদন করবেন তখন তার আপনাকে ভিবিন্ন পন্যের অফার দেখাবে ।  তারা একটি পন্য যেমন , একটি টি-শার্ট ১৫০ টাকায় বিক্রি করেছে তখন আপনি যে কোন মাধ্যমে আপনি সেই পন্যটি ‍যদি ১৫০ টাকা থেকে বেশি বিক্রয় করতে পাবেরন তাহলে সেই ব্যবসাকে বলে ড্রপশিপিং ব্যবসা । এটি যে কোন মাধ্যমে আপনি যে কারো কাছে বিক্রয় করতে পারেন । 

মোটামুটি কমপ্লিট ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করতে আপনাকে যে যে বিষয়গুলি নিশ্চিত করতে হবে সে বিষয়গুলি হলোঃ- 

  • ডোমেইনের ব্যবস্থা করা

  • হোস্টিংয়ের ব্যবস্থা করা

  • একটি সুন্দর E-Commerce ওয়েবসাইট থিম কালেক্ট করা বা কিনে নেওয়া 

  • আপনি ‍যদি প্রথমিক অবস্থায়  E-Commerce  সাইট দিয়ে শুরু না করতে চান তাহলে ফেসবুক পেইজ দিয়ে শুরু করলেই হবে । পন্যের কাঙ্খিত সেল আনতে বুস্ট বা ফেসবুক পেইজে এড দিতে হবে । 

  • আপনার বিক্রয় করার দক্ষতা 

ড্রপশিপিং ব্যবসা করতে কি কি লাগে?

ড্রপশিপিং বিজনেস শুরু করতে প্রাথমিকভাবে যা যা লাগবে তা হলোঃ

নিশ রিসার্চ

প্রত্যেক ব্যবসার আগেই প্রথমে নিশ সিলেক্ট করতে হয়। নিশ বলতে বোঝানো হচ্ছে আপনি যে ওয়েব সাইট নিয়ে কাজ করবেন সেখানে  কোন প্রোডাক্ট গুলো নিয়ে ব্যবসা করবেন সেটি। সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ট্রেন্ড মেইনটেইন করতে হবে। অর্থাৎ ট্রেন্ডিং প্রোডাক্ট বা যে পন্য গুলো খুব বেশি মানুষ খুজে সে গুলো খুঁজে নিয়ে সেগুলোর উপর রিসার্চ করবেন। এবং একটা বা দুটো পন্য নিয়ে কাজ শুরু করবেন । 

প্রোডাক্টের সোর্স 

এটি সর্বপ্রথমে দরকার। আপনি যেই প্রোডাক্ট নিয়ে ব্যবসা করবেন সে প্রোডাক্টটি কম দামে কোথায় পাওয়া যাবে সেটি আগে আপনাকে রিসার্চ করে বের করতে হবে। আপনি যে সাইটে ড্রপশিপিং হিসেবে এড হয়ে তাদের পন্য এড দিচ্ছেন তাদের পন্য বিক্রয় করতে হবে বিষয়টি এমন নয় । আপনি যেখানে পন্যর দাম কম পাবেন সেখান থেকে আপনার কাস্টমারের জন্য পন্য সংগ্রহ করবেন । বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ড্রপশিপাররা আলি এক্সপ্রেসকে প্রোডাক্ট সোর্স হিসেবে ব্যবহার করে।

ডোমেইন

আপনি যেহেতু পুরোপরি ড্রপশিপিং এর জন্য প্রস্তুত তাই এই ব্যবসাটি ভালো ভাবে এগিয়ে নিতে একটি ওয়েব সাইট খুলতে হবে । আপনার বিজনেসের একটি নাম সিলেক্ট করে সেই নামে একটি ডট কম ডোমেইন কিনে নিতে হবে। এটি একটা ব্যবসার জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেহেতু ড্রপশিপিং বিজনেসটি পুরোই অনলাইন কেন্দ্রীক তাই আপনাকে অবশ্যই ডোমেইন কিনে নিতে হবে। 

E-Commerce ওয়েবসাইট

ডোমেন নেওয়ার পর এবার আপনার প্রয়োজন একটি সুন্দর E-Commerce ওয়েবসাইট । আপনাকে একটি প্রোফেশনাল লুক ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। আপনি যদি প্রথমিক আবস্থায় কম টাকায় শুরু করতে চান তাহলে  আপনি দুটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন শপিফাই অথবা ওয়ার্ডপ্রেস।

শপিফাই

শপিফাই মেইনলি একটি সিএমএস। এটি তৈরি করা হয়েছে ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর জন্য। আপনার একটি ডোমেইন থাকলে আপনি সেই ডোমেইন দিয়ে সহজেই একটি প্রিমিয়াম লুকিং ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলতে পারেন শপিফাই দিয়ে। তারা আপনার কাছে মাসিক টাকার নিয়ে এ সেবা দিয়ে থাকে 

ওয়ার্ডপ্রেস

ওয়ার্ডপ্রেস এখন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় সিএমএস। ওয়ার্ডপ্রেসের মাধ্যমে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে আপনাকে ডোমেইনের সাথে হোস্টিংও দরকার হবে। তারপরে দরকার হবে ই-কমার্স নামক একটি প্লাগিন। যার মাধ্যমে আপনি কয়েক ক্লিকেই একটি প্রিমিয়াম লুকিং ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলতে পারবেন।

সোশ্যাল প্রোফাইল

আপনার বিজনেসের নামে সব ধরনের সোশ্যাল প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। এটি আপনার প্রতি মানুষের আস্থা আরো বাড়াবে। সোশ্যাল প্রোফাইল তৈরির সময় নিজের বিজনেসের লগো এবং ব্যানার যুক্ত করতে হবে। সব মিলিয়ে প্রোফেশনাল হতে হবে।

পেমেন্ট গেটওয়ে

আপনাকে যখন আপনার কাস্টমার পেমেন্ট করবে এবং এই পেমেন্ট আপনাকে রিসিভ করতে হবে। কিন্তু হতে পারে কাস্টমার যে মেথডে পেমেন্ট করতে চায় আপনার কাছে সেটি এভেইলএবেল নেই। তাহলে কি হবে? আবার এমনো হতে পারে আপনাকে পেমেন্ট করার পরে আপনি প্রোডাক্ট দিলেন না। কিভাবে কাস্টমার আপনাকে বিশ্বাস করবে? এসব সমস্যার সমাধান এর জন্য পেমেন্ট গেটওয়ে দরকার হয়।

পেমেন্ট গেটওয়ের কাজ হলো সে কাস্টমার থেকে পেমেন্ট নিবে এবং তাদের কাছে রাখবে যখন কাস্টমার প্রডাক্ট রিসিভ এনসিউর করবে তখন পেমেন্টটা আপনার একাউন্টে চলে আসবে। এমন জনপ্রিয় দুটি পেমেন্ট গেটওয়ে হলো পেপাল এবং স্ট্রাইপ৷

কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো এ দুটি পেমেন্ট গেটওয়ে বাংলাদেশ সাপোর্ট করে না। আমি মনে করি বাংলাদেশর ড্রপশিপারদের জন্য এটি বেশ বিশাল একটি সমস্যা। সেক্ষেত্রে অনেকে অন্য দেশের ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট কিনে নেই। তার সত্তেও সেসব একাউন্ট অনেক দাম এবং ব্যান হওয়ার একটি ঝুঁকি তো থাকেই। আপনার যদি কেউ দুবাই বা সিঙ্গপুর থাকে তাদের মাধ্যমে আপনি পেপাল একউন্ট খুলে পেমেন্ট গ্রহন করতে পারেন । আপনি যদি সরাসরি যাদের পন্য নিয়ে কাজ করেন তাদের কাছে সরাসরি আর্ডার করলে তা তাদের পেমেন্ট লিংক ব্যবহার করে পেমেন্ট দিলে এ সমস্য আর হবে না । তারা আপনার লাভের অংশ আপনার ব্যংক একউন্ট এ দিয়ে দিবে । আর কাস্টমার যদি বাংলাদেশের হয় তাহলে আর কোন সমস্যা হবে না । 


মার্কেটিং স্কিল

ড্রপশিপিং মানেইতো আপনি বুঝেছেন অন্যের পণ্য আপনি বেশি দামে বিক্রি করে মাঝখানে একটি প্রোফিট জেনারেট করবেন৷ কিন্তু আপনি কি ভেবে দেখেছেন কেন মানুষ কম দামে পণ্য না কিনে বেশি দামে আপনার থেকে পণ্য কিনে আপনাকে লাভবান করবে? তার কারণ হলো মার্কেটিং স্কিল।

আপনার মধ্যে যেই মার্কেটিং স্কিল থাকবে আপনি সেটি দিয়েই কাস্টমার পাবেন বলতে গেলে আপনি যার পণ্য বিক্রি করবেন তার চেয়ে আপনার মার্কেটিং স্কিল ভালো তাই সে পণ্য বিক্রি করতে পারে না আপনি পারেন। আর যদি আপনার মার্কেটিং স্কিল না থাকে তাহলে আপনি এই সেক্টরে হতাশ হবেন প্রচুর। আমি বলব ড্রপশিপিংয়ে আসার আগে আপনি নিজের মার্কেটিং স্কিল ডেভেলপ করুন।

কিভাবে শুরু করবেন ড্রপশিপিং ব্যবসা (How to do dropshipping?)

উপরুক্ত বিষয় আলোচনা করার পর একটি কথা থেকেই যায় কিভাবে শুর করব ড্রপশিপিং ব্যবসা । কিভাবে শুরু করবেন এ বিষয় জানতে আমরা অনেক এর সাথে এ বিষয় নিয়ে জানতে চেয়েছি । সেই বিষয় নিয়ে আজ আপনাদের আজকে জানাব । 

  • প্রথমেই আপনি যে পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে চাচ্ছেন সেই পণ্য কোথায় পাওয়া যায় এবং কত দামে পাওয়া যায় তা দেখবেন।

মনে করুন আপনি টি-শার্ট এর ব্যবসা করবেন এখন আপনি দেখলেন যে আলি এক্সপ্রেসে  টি-শার্ট দাম ৩-৫ ডলারের মধ্যে তারপরে আপনি অন্য মার্কেট গুলো রিসার্চ করে দেখলেন যেমন এমাজন ইবে। এসব মার্কেটে দেখলেন একই  টি-শার্ট ১০ ডলারে বিক্রি হচ্ছেন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আলীএক্সপ্রেস থেকে ঐ পণ্য নিয়ে আপনি প্রোফিট করতে পারবেন।

  • আপনার পণ্যের খরচ, ডেলিভারি চার্জ সহ যাবতীয় সকল খরচ একটি জায়গায় 

নোট করে আপনার পণ্যের দাম নির্ধারণ করুন। মনে রাখবেন অতিরিক্ত লাভের আশায় পণ্যের দাম বৃদ্ধি করবেন না এতে ক্ষতির সম্মুখীনই হবেন। কারন একটি পন্যে যোক্তিক দাম আছে যা আপনার মাথায় রাখতে হবে । আপনি পন্যের দাম কাস্টমার এর কাছে ডেলিভারি ফ্রি ছাড়া দেখাতে পারেন । 

  •   এবার আপনার পণ্যের আর্কষণীয় কিছু ছবি নিয়ে তা আপনার ওয়েবসাইটে

পাবলিশ করুন সাথে পণ্যের ডেসক্রিপশন এবং দাম যুক্ত করবেন। আপনার ওয়েবসাইটকে প্রোপারলি এসইও অপটিমাইজড করুন। সার্চ কনসোলে ওয়েবসাইট এড করুন৷

  • ওয়েবসাইটের ডিজাইনসহ যাবতীয় কাজ শেষে কয়েকটি প্রোডাক্ট এড করুন 

এবং পেমেন্ট গেটওয়ে সেটিং করুন। ওয়েবসাইটে পণ্যে ছবি, ডেসক্রিপশন এবং টাইটেল আর্কষণীয় হতে হবে। এছাড়া এসইও’র দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

  • আপনার ওয়েবসাইট রেডি। এবার আপনার পণ্যের ছবিগুলো নিয়ে সুন্দর কিছু 

ব্যানার তৈরি করুন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোডের জন্য। তারপরে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেগুলো শেয়ার করুন। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করার সময় কিছু নিয়ম মেইনটেইন করবেন:-

  • ডেইলি বেসিসে পোস্ট করার চেষ্টা করবেন। এতে আপনার এনগেজমেন্ট বাড়বে।

  • মানুষকে সরাসরি আপনার পণ্য কিনতে বলবেন না। প্রথমে আপনার পণ্যটির উপকারীতা নিয়ে কথা বলুন তারপরে কিনতে বলুন।

  • পোস্টে সরাসরি লিংক ব্যবহার করবেন না। কমেন্টে লিংক ব্যবহার করবেন।

  • সব সময় সেল পোস্ট করবেন না মানুষের উপকারী আসে এমন কিছু ইনফরমেটিভ পোস্টও করবেন।

  • প্রয়োজনে ফেসবুকে এড দিতে পারেন । এতে আপনার বিক্রয় ভালো হবে । 


  • আপনি উপরের দেওয়া পুরো নিয়ম ফলো করে যদি দেখেন ভালো সেল না আসে তাহলে আপনি এবার যাবেন পেইড মার্কেটিংয়ে। আপনাকে প্রথমেই এনালাইসিস করে নিতে হবে কোন পণ্য কোন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভালো চলবে। তার জন্য অল্প বাজেটে সব সোশ্যাল মিডিয়ায় সব প্রোডাক্টের এড রান করতে পারেন । তারপরে রিপোর্ট দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যেমন:- ইনস্টাগ্রামে একটি পণ্য অনেক রেসপন্স পাচ্ছে কিন্তু সেটি ফেসবুকে পাচ্ছে না তাহলে সেই পণ্যটি আপনি ইনস্টাগ্রামেই বেশি মার্কেটিং করুন। আর যেটি ফেসবুকে ভালো রেসপন্স পাবে সেটি ফেসবুকে প্রমোট করুন। 


  • প্রথমে চেষ্টা করবেন মুনাফা কম রেখে পণ্যের দাম কম দিতে। এতে করে আপনার কাস্টমার আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে। আর আপনি কাস্টমারদের তাদের রিভিউ শেয়ার করতে বলবেন ওয়েবসাইটে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায়। আপনার প্রতি যখন সবার একটি বিশ্বাস তৈরী হবে তখন আপনি ভালো সাপোর্ট পাবেন। আবার নিয়মিত কাস্টমারদের সাথে এনগেজড থাকার চেষ্টা করবেন। কাস্টমারদের প্রতিটি মতামতকে প্রাধান্য দিবেন হোক ভালো কিংবা খারাপ মতামত।


কোন কোন সাইট ড্রপশিপিং এর অফার করে

বর্তমানে অনেক সাইট ড্রপশিপিং এর অফার করে । যারা বাংলাদেশে বাসে এ ব্যবসাটি করতে চানে তারা aliexpress বা amazon সাইট দিয়ে শুরু করতে পারেন । 

কোন প্রশিক্ষন এর প্রয়োজন আছে ?

ভালো ভাবে শুরু করতে হলে অবশ্যক প্রশিক্ষন নিতে হবে । আপনি যখন এ বিষয়  নিয়ে অনলাইনে অনুসন্ধান করতে যাবেন এ বিষয় নিয়ে প্রশিক্ষন দেয় এরুপ অনেক প্রশিক্ষক পাবেন । বিস্তারিত যেনে তাদের কাছে সরাসরি বা অনলাইনে প্রশিক্ষন নিতে পারেন ।

 


এই পুরো পোস্টে আপনাদের ড্রপশিপিং ব্যবসা  নিয়ে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে । আশাকরি আপনাকে বুঝাতে পেরেছি। আসলে এখানে অনেক প্রাকটিকাল বিষয় আছে যা লিখে বুঝানো সম্ভব নয়। এ বিষয়ে অনেক অনেক ভিডিও আছে ইউটিউবে সেগুলো দেখবেন আরো বেশি জ্ঞান অর্জন করবেন রিসার্চ করবেন। আমাদের আজকের এই আটিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ । 



Related Post

জনপ্রিয় পণ্য

সাম্প্রতিক পণ্য

Leave a Comment:
alibaba & Import Export expert

সি এন্ড এফ, আমদানি, আলিবাবা নিয়ে যেকোনো সমস্যায় আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করুন

এখানে ক্লিক করুন
2017 © 2024 eibbuy. All Rights Reserved.
Developed By Fluttertune react js next js